বাপ্পা মজুমদার গণমাধ্যমকে জানান, ইন্টারকমে কল পেয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে চারদিকে ধোঁয়ায় অন্ধকার দেখতে পান। আগুনের আঁচ এসে মুখে লাগে। ঘাবড়ে যান, কী করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। কিছুক্ষণ পরিবার নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, এমন অবস্থায় পাশেই থাকা গীতিকার শাহান কবন্ধের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। এরপর অভিনয়শিল্পী স্ত্রী তানিয়া হোসাইন ও দুই কন্যাসন্তান নিয়ে বাসা থেকে বের হন বাপ্পা। পাশের শাহান কবন্ধের বাসায় আশ্রয় নেন।
জানা গেছে, ভবনটির তৃতীয় তলায় শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে।
বাপ্পা মজুমদার জানান, প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট তারা সবাই বাসায় দম বন্ধ অবস্থায় ছিলেন। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে বাকি সবাইকে উদ্ধার করেন।
ফেসবুক পোস্টে বাপ্পা মজুমদার এক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমাদের বিল্ডিংয়ে আগুন লাগার ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি, আমরা সবাই নিরাপদে আছি। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে অশেষ ধন্যবাদ, তারা দ্রুত পদক্ষেপ